চট্টগ্রামে মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) সহকারী কমিশনার (বন্দর জোন) কাজী মোহাম্মদ তারেক আজিজ বলেন, কাস্টম হাউসের চালানে পিস্তল-গুলি উদ্ধারের মামলার আসামি মজুমদার কামরুল হাসানকে ডবলমুরিং থানার সহযোগিতায় সোমবার রাতে হালিশহর এলাকার শ্বশুরবাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মজুমদার কামরুল হাসান সরকারি চাকরিজীবী, তাই কর কমিশনারের অনুমতি নিয়ে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। রিমান্ড আবেদন করে
আদালতে পাঠানো হয়েছে
বিজ্ঞ আদালতে সাতদিনের রিমান্ড চাইলে পুলিশ বিজ্ঞ আদালতে 3 দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে এবং রিমান্ড
রিমান্ডের আগে মেডিকেল করে রিমান্ড আনতে হবে ও
রিমান্ড শেসে মেডিকেল করে
চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন
জানােগেছ, ডাকযোগে ইতালি থেকে পিস্তল পাঠানো রাজীব বড়ুয়া মুন্না পুরনো দাগি আসামি। তার বাড়ি চট্টগ্রামের রাউজানে। আগে থেকেই তার বিরুদ্ধে রয়েছে একাধিক মামলা। এসব মামলায় কয়েকবার জেলেও গিয়েছিলেন তিনি।
একপর্যায়ে ২০০৯ সালে ইতালি পাড়ি দেন। সেখানে থেকে দেশে বিভিন্ন বিভিন্ন অপরাধের সাথে নিজেকে যুক্ত রাখেন তিনি। সম্প্রতি তিনি দেশে এসেছেন। আটক আয়কর বিভাগের কর্মচারী কামরুল তার বাল্যবন্ধু। কয়েকদিন আগেও তিনি কামরুলের সিজিএস কলোনীর বাসায় ‘আড্ডা’ দিয়েছেন গোয়েন্দা সংস্থা জানতে পেরেছেন।
চট্টগ্রাম নগর পুলিশের উপ কমিশনার আব্দুল ওয়ারেশ বলেন, ইতালি থেকে বৈদেশিক ডাকে অস্ত্র আনার ঘটনায় জড়িত মজুমদার কামরুল ইসলামকে তথ্য প্রযুক্তির সাহায্যে আটক করে বন্দর থানার হস্তান্তর করা হয়েছে। অপর অভিযুক্ত রাজিব বড়ুয়াকেও খোঁজা হচ্ছে। আর এই অস্ত্র কোন উদ্দেশ্য আনা হয়েছে এই নিয়ে বিস্তারিত এখনো জানা যায়নি।