বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৮:০২ পূর্বাহ্ন

Notice :
সারা বাংলাদেশ ব্যাপী বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে..........চট্টগ্রাম অফিস: সৈয়দ নূর বিল্ডিং , এম এ আজিজ রোড, সিমেন্ট ক্রসিং, দক্ষিণ হালিশহর, চট্টগ্রাম।মোবাইল নাম্বারঃ ০১৯১১৫৩৩৩০৮, ০১৭১১৪৬৭৫৩৭, E-mail: gsmripon@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ৩৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে জামায়াতে ইসলামীর প্রার্থী আলহাজ্ব শফিউল আলমের তিন স্থানে উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত অভয়নগরে বিএনপির উদ্বোগে মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জিয়া মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ- সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন-খোরশেদুল আলম। সাবেক মন্ত্রী তরিকুল ইসলামের ৭তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।  আকমল আলি রোডে মাদকবিরোধী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে অভয়নগরে বিএনপির যৌথ সভা অনুষ্ঠিত নওয়াপাড়ায় নবনির্বাচিত মটর শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দকে ট্রাক ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি শ্রমিক ইউনিয়নের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা প্রদান। নওয়াপাড়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের পি-টেস্ট পরিক্ষার ফলাফল ঘোষণা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত।  পতেঙ্গায় জামায়াতের কাউন্সিলর প্রার্থী ইউসুফ’র টিন ও নগদ অর্থ বিতরণ

নীলফামারীতে স্কুল সহপাঠীরা ঠেকাল বান্ধবীর বাল্যবিবাহ

নীলফামারীতে স্কুল সহপাঠীরা ঠেকাল বান্ধবীর বাল্যবিবাহ

সত্যেন্দ্রনাথ রায়, নীলফামারীঃপ্রতিনিধি

ঘটনা (বৃহস্পতিবার ২ ফেব্রুয়ারী) নীলফামারীর সৈয়দপুর নিয়ামত এলাকায় ঘটেছে।

বিয়ের সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। চলছে গায়েহলুদের অনুষ্ঠান। তবে বিয়েতে বাদ সাধল কনের সহপাঠীরা। তারা ফোন করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও)। পরে নির্বাহী কর্মকর্তার হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল ওই স্কুলছাত্রী।

জানা গেছে, ঐ স্কুলছাত্রী চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার্থী। বৃহস্পতিবার বিকেলে ওই ছাত্রীর বাড়িতে তার গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান চলছিল। শুক্রবার দিনাজপুরের পার্বতীপুরের এক ছেলের সঙ্গে তার বিয়ের হওয়ার কথা ছিল। আর এ বাল্যবিবাহের বিষয়টি ইউএনও ফয়সাল রায়হানকে জানান তার সহপাঠী ও স্থানীয়রা। বিষয়টি জানতে পেরে দ্রুত ইউএনও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তাকে সঙ্গে নিয়ে চলে যান ওই বাড়িতে। তিনি অভিভাবকদের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করে ওই ছাত্রীর বিয়ে বন্ধের নির্দেশ দেন।

সৈয়দপুর উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নুরন্নাহার শাহজাদী বলেন, প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর বিয়ে দেয়ার জন্য ওই ছাত্রীর অভিভাবককে পরামর্শ দিয়েছি। ১৮ বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত ওই স্কুলছাত্রীর বিয়ে দেওয়া হবে না মর্মে ছাত্রীর অভিভাবকের মুচলেকা নেওয়া হয়েছে।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) ফয়সাল রায়হান বলেন, ওই ছাত্রীর বয়স ১৮ বছরের কম। আর ১৮ বছরের কমবয়সী মেয়েদের বিয়ে দেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ। পরিবার প্রশাসনের নজর এড়িয়ে তাকে বিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। পরে তার সহপাঠিরা ও স্থানীয়রা আমাকে অনুরোধ করে জানায় বিয়ে বন্ধ করতে ।

তিনি আরও বলেন, পরে আমি ওই বাড়িতে গিয়ে অভিভাবকদের সঙ্গে আলাপ করে বিয়ে বন্ধ করার নির্দেশ দেই। ওই ছাত্রীর প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পর বিয়ে দেওয়ার জন্য অভিভাবককে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2023 Channel69tv.net.bd
Design & Development BY ServerNeed.com