সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৯:৪০ পূর্বাহ্ন

Notice :
সারা বাংলাদেশ ব্যাপী বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে..........চট্টগ্রাম অফিস: সৈয়দ নূর বিল্ডিং , এম এ আজিজ রোড, সিমেন্ট ক্রসিং, দক্ষিণ হালিশহর, চট্টগ্রাম।মোবাইল নাম্বারঃ ০১৯১১৫৩৩৩০৮, ০১৭১১৪৬৭৫৩৭, E-mail: gsmripon@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
অভয়নগরে নাউলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ক্রিড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত অভয়নগরে পায়রা ইউনিয়নে থানা বিএনপি পরিচিতি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত জানুয়ারির মধ্যেই প্রাথমিকের শতভাগ শিক্ষার্থী বই পাবে -প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অবৈধভাবে পাহাড়ে বসবাসকারীদের বিদ্যুৎ ও পানির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে – পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অভয়নগরে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ভূমিদস্যু এনজিএস সিমেন্ট কোম্পানির ছত্রছায়ায় ইয়ার মোহাম্মদ এর বিরুদ্ধে জোরপুর্বক জমি দখলের অভিযোগ সদরঘাট থানার উদ্যোগে থানা কম্পাউন্ডে সিটিজেনস্ ফোরাম কমিটির সদস্যদের সাথে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। অর্থনীতিতে ফিশারিজ ডিপার্টমেন্টের অবদানের সুযোগ রয়েছে -সিভাসু উপাচার্য পতেঙ্গায় পশ্চিম মুসলিমাবাদ জিলানী নগর যুব সমাজের তাফসিরুল কুরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত হালিশহরের প্রস্তুতি ফুটবল ম্যাচে অনুর্ধ্ব -১৫ টিম জিতেছে

অপহরণ হওয়া জেমি ফিরে পেল বাবা-মাকে,,

অপহরণ হওয়া জেমি ফিরে পেল বাবা-মাকে,,

মোঃ শাহরিয়ার রিপন ঃ- ২৩শে নভেম্বর

নানীর সঙ্গে ট্রেনে করে লাকসাম থেকে চট্টগ্রামে আসছিলেন তিন বছরের শিশু জেমি। জেমি কান্না করার সুযোগে তার নানীর সঙ্গে মো. জয়নাল আবেদীন প্রকাশ সুমন (২৭) নামে এক ব্যক্তির পরিচয় হয়। আলাপ-আলোচনার মধ্যেই তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। ঘনিষ্ঠতার এক পর্যায়ে শিশুটির নানী চট্টগ্রামের বন্দর থানার কলসিদিঘীপাড় এলাকায় মেয়ের বাসায় যাবে বলে জানায়। ওই ব্যক্তিও একই এলাকায় যাওয়ার কথা বলে জেমির নানীর বিশ্বস্ততা অর্জন করে। এমনকি কৌশলে শিশুটিকে নিজের কোলে নিয়ে নেন।

চট্টগ্রামে আসার পর তারা বাসে করে নগরের কলসিদিঘীপাড় এলাকায় এসে নামেন। এরপর শিশুটির নানী ও সুমন এক সঙ্গে হাঁটতে থাকেন। নানীর হাঁটতে কষ্ট হওয়ায় শিশুটি তখনও ওই ব্যক্তির কাছে ছিল। কিছুক্ষণ হাঁটার পর সুমন নামে ওই ব্যক্তি বাচ্চাটি নিয়ে সুযোগ বুঝে দৌড়ে পালিয়ে যায়। এরপর খোঁজাখুঁজি করেও তাকে না পাওয়ায় ওই শিশুর বাবা থানায় মামলা করেন।

গেল ২২ সেপ্টেম্বর শিশুটি অপরহরণের শিকার হয়। দুই মাস পরে শিশুটিকে ফেনীর সদর থানা এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। একই সঙ্গে অপহরণের সঙ্গে ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দীর্ঘদিন পর সন্তানকে ফিরে আসায় জেমির মা-বাবার চোখে-মুখে হাসির ঝলক। বুধবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এসে এমন তথ্যের কথা জানিয়েছেন সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শাকিলা ফারজানা।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার জোরারগঞ্জ থানার বারইয়ার হাট এলাকা থেকে অপহরকারীকে গ্রেফতার করা হয়। সুমন ফেনী জেলার সদর থানার ৮ নম্বর ধলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের নুরুল আমিনের ছেলে। তার বাড়ি ফেনীতে হলেও, তিনি নগরের ইপিজেডে ইয়াংগুন কারখানার মিস্ত্রী বলে জানিয়েছে পুলিশ।

সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শাকিলা ফারজানা বলেন, ট্রেনে জেমির নানী ও অপহরণকারী এক সঙ্গে ছিলেন। তারা চট্টগ্রামে আসার পর একই এলাকায় যাওয়ার জন্য গাড়িতে উঠেন। কলসিদীঘি এলাকায় নামার পর সুযোগ বুঝে বাচ্চাটিকে নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় আমাদের কাছে কোনো ক্লু ছিল না। একটি সিসিটিভি ফুটেজ ছিল। সোর্সের মাধ্যমে জানতে পারি শিশুটি ফেনীতে রয়েছে। এরপর তার ছবি পাঠাতে বলি। কিন্তু ছবি দেখে শিশুটিকে চিহ্নিত করা যাচ্ছিল না। এক পর্যায়ে সেখানে ফোর্স পাঠিয়ে আবারও যাচাই-বাছাই করা হয়। পরে আমেনা আক্তার নামে এক গৃহিনীর কাছে লালন-পালনের খবর পাই।

সিএমপির এই কর্মকর্তা আরও বলেন, বিবাহিত জীবনে নিঃসন্তান দম্পতি শিশুটিকে অপহরণ করে নিয়ে আসার বিষয়ে কিছুই জানতো না। গ্রেফতার সুমন পেশাদার কোনো অপরহরকারী নয়। সে শহরে কাজ করার সুবাধে পরিবারটির সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরিবারটি তার কাছে শিশু দত্তক নেওয়ার কথা জানিয়েছিল। সে ভাবনা থেকে শিশুটিকে অপরহরণ করে ৩০ হাজার টাকায় ওই পরিবারের কাছে দত্তক দেয়। শিশুটিকে নিজের শ্যালিকার মেয়ে বলে জানায়। গ্রেফতার অপহরণকারীকে আদালতে সোর্পদ করার প্রক্রিয়া চলছে ।এ সময় সংবাদ সম্মেলনে শিশুটির মা-বাবা উপস্থিত ছিলেন।

নানীর সঙ্গে ট্রেনে করে লাকসাম থেকে চট্টগ্রামে আসছিলেন তিন বছরের শিশু জেমি। জেমি কান্না করার সুযোগে তার নানীর সঙ্গে মো. জয়নাল আবেদীন প্রকাশ সুমন (২৭) নামে এক ব্যক্তির পরিচয় হয়। আলাপ-আলোচনার মধ্যেই তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে। ঘনিষ্ঠতার এক পর্যায়ে শিশুটির নানী চট্টগ্রামের বন্দর থানার কলসিদিঘীপাড় এলাকায় মেয়ের বাসায় যাবে বলে জানায়। ওই ব্যক্তিও একই এলাকায় যাওয়ার কথা বলে জেমির নানীর বিশ্বস্ততা অর্জন করে। এমনকি কৌশলে শিশুটিকে নিজের কোলে নিয়ে নেন।

চট্টগ্রামে আসার পর তারা বাসে করে নগরের কলসিদিঘীপাড় এলাকায় এসে নামেন। এরপর শিশুটির নানী ও সুমন এক সঙ্গে হাঁটতে থাকেন। নানীর হাঁটতে কষ্ট হওয়ায় শিশুটি তখনও ওই ব্যক্তির কাছে ছিল। কিছুক্ষণ হাঁটার পর সুমন নামে ওই ব্যক্তি বাচ্চাটি নিয়ে সুযোগ বুঝে দৌড়ে পালিয়ে যায়। এরপর খোঁজাখুঁজি করেও তাকে না পাওয়ায় ওই শিশুর বাবা থানায় মামলা করেন।

গেল ২২ সেপ্টেম্বর শিশুটি অপরহরণের শিকার হয়। দুই মাস পরে শিশুটিকে ফেনীর সদর থানা এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। একই সঙ্গে অপহরণের সঙ্গে ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। দীর্ঘদিন পর সন্তানকে ফিরে আসায় জেমির মা-বাবার চোখে-মুখে হাসির ঝলক। বুধবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এসে এমন তথ্যের কথা জানিয়েছেন সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শাকিলা ফারজানা।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার জোরারগঞ্জ থানার বারইয়ার হাট এলাকা থেকে অপহরকারীকে গ্রেফতার করা হয়। সুমন ফেনী জেলার সদর থানার ৮ নম্বর ধলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের নুরুল আমিনের ছেলে। তার বাড়ি ফেনীতে হলেও, তিনি নগরের ইপিজেডে ইয়াংগুন কারখানার মিস্ত্রী বলে জানিয়েছে পুলিশ।

সংবাদ সম্মেলনে সিএমপির উপপুলিশ কমিশনার শাকিলা ফারজানা বলেন, ট্রেনে জেমির নানী ও অপহরণকারী এক সঙ্গে ছিলেন। তারা চট্টগ্রামে আসার পর একই এলাকায় যাওয়ার জন্য গাড়িতে উঠেন। কলসিদীঘি এলাকায় নামার পর সুযোগ বুঝে বাচ্চাটিকে নিয়ে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় আমাদের কাছে কোনো ক্লু ছিল না। একটি সিসিটিভি ফুটেজ ছিল। সোর্সের মাধ্যমে জানতে পারি শিশুটি ফেনীতে রয়েছে। এরপর তার ছবি পাঠাতে বলি। কিন্তু ছবি দেখে শিশুটিকে চিহ্নিত করা যাচ্ছিল না। এক পর্যায়ে সেখানে ফোর্স পাঠিয়ে আবারও যাচাই-বাছাই করা হয়। পরে আমেনা আক্তার নামে এক গৃহিনীর কাছে লালন-পালনের খবর পাই।

সিএমপির এই কর্মকর্তা আরও বলেন, বিবাহিত জীবনে নিঃসন্তান দম্পতি শিশুটিকে অপহরণ করে নিয়ে আসার বিষয়ে কিছুই জানতো না। গ্রেফতার সুমন পেশাদার কোনো অপরহরকারী নয়। সে শহরে কাজ করার সুবাধে পরিবারটির সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরিবারটি তার কাছে শিশু দত্তক নেওয়ার কথা জানিয়েছিল। সে ভাবনা থেকে শিশুটিকে অপরহরণ করে ৩০ হাজার টাকায় ওই পরিবারের কাছে দত্তক দেয়। শিশুটিকে নিজের শ্যালিকার মেয়ে বলে জানায়। গ্রেফতার অপহরণকারীকে আদালতে সোর্পদ করার প্রক্রিয়া চলছে ।এ সময় সংবাদ সম্মেলনে শিশুটির মা-বাবা উপস্থিত ছিলেন। এই অপহরণ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন এসআই মোহসীন

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2023 Channel69tv.net.bd
Design & Development BY ServerNeed.com