যশোর জেলাটি ভারতের নিকটবর্তী জেলা, দেশের সব’ বৃহৎ স্হল বন্দর বেনাপোল পোট সহ বেশ কয়েকটা এলাকা রয়েছে যেখান থেকে অবৈধ ভাবে মাদক জাতীয় দ্রব্য আমদানি করে একটি চক্র। ফলে এ জেলায় মাদক ও মাদক ব্যাবসায়ীর অভাব নেই।
সরকার যখন মাদকের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স / কঠোর ভূমিকায় তখন এ জেলাতে বেশ কয়েকজন মাদক ব্যাবসায়ীর ক্রস ফায়ারের ঘটনা ঘটে। আত্ন গোপনে চলে যায় মাদক ব্যাবসায়ীরা। দুর থেকে নাড়তে থাকে তাদের সেন্টিগেটের কলকাঠি।
বাধ্য হয়ে তৎকালীন পুলিশ সুপার ১৪ জন শীর্ষ মাদক ব্যাবসায়ীর তালিকা তৈরি করে এবং এদের ধরিয়ে দিতে পারলে ১০-২৫ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করে।
এরা ১৪ জন হচ্ছে……
যশোহর শহরের চাচরা এলাকার বেবি খাতুন, রুমা বেগম, শংকরপুর এলাকার তারেক কাজী।
চৌগাছার কাবিলপুর গ্রামের শফি মেম্বর, ইসরাইল হোসেন নুনু, ফুলসারা এলাকার আসরাফুল।
শাশা’র আনোয়ার হোসেন আনা, বাদশা মল্লিক ও জাহাঙ্গীর।
অভয়নগর বুইকারা গ্রামের লিপি বেগম ও শহিদুল গুয়াখোলা গ্রামের কামরুল।
বেনাপোল ভবেরবের এলাকার রবিউল ইসলাম, বারপোতার সিরাজুল।
এদের মধ্যে কয়েকজন ক্রস ফায়ারে নিহত হয়েছে কিছু আত্নগোপনে আর কিছু মাদক ব্যাবসায়ী প্রসাসনের বিভিন্ন দপ্তরে মাদক ব্যাবসা করবে না বলে লিখিত দিয়ে এলাকায় আসে। এদের মধে কিছু লোক আজও এ ব্যাবসার সাথে জরিত,তবে এবারে তারা ব্যাবসা হ্মেএে নতুন কৌশল অবলম্বন করেছে, যেটা প্রসাসন ও লোক চহ্মুর অন্তরালে। এ সমস্ত ব্যাবসায়ীরা প্রসাসনের নজরদারিতে থাকার কারনে তারা তাদের ব্যাবসা হ্মেএে নামিয়েছে অসংখ্য নতুন মুখ, যারা ছরিয়ে ছিটিয়ে আছে জেলার প্রতিটি প্রান্তে।
প্রসাসনের অভিযানে এ সকল ব্যাবসায়ীরা গ্রেপ্তার হলেও কমছে না মাদক কারবারির সংখ্যা। কারন এদের নেপথ্যে’ থাকা বিগ বস গুলো আবারও নতুন মুখ দিয়ে পুরন করছে তাদের শুন্য স্হান।
প্রসাশন শুধু অভিযান দিয়ে মাদক দমন করা সম্ভব না।
সচেতন মহলের ধারনা এজন্য প্রয়োজন…..
#মাদকের কুফল সম্পকে’ জনগনকে অবহিত করা।
#মাদক ও মাদক ব্যাবসায়ীদের বিরুদ্ধে জনগনকে সচ্ছার ও প্রতিবাদী করে গড়ে তোলা।
#নেপথে’ থাকা মাদক ব্যাবসায়ী ও গড ফাদারদের আইনের আওতায় আনা।