বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫, ০৯:০৭ পূর্বাহ্ন

Notice :
সারা বাংলাদেশ ব্যাপী বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে..........চট্টগ্রাম অফিস: সৈয়দ নূর বিল্ডিং , এম এ আজিজ রোড, সিমেন্ট ক্রসিং, দক্ষিণ হালিশহর, চট্টগ্রাম।মোবাইল নাম্বারঃ ০১৯১১৫৩৩৩০৮, ০১৭১১৪৬৭৫৩৭, E-mail: gsmripon@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
লোহাগাড়ায় বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামীর উদ্যেগে আলোচনা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত। আমিরাবাদ ইউনিয়ন’র উদ্যেগে বিএনপির দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত। লোহাগাড়ায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত। সিএমপি’র বিশেষ টিম কর্তৃক চট্টগ্রামের অস্ত্রধারী শীর্ষ সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদ গ্রেফতার বিএনপির নবনির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান নার্গিস বেগমকে ফুলের শুভেচ্ছা জানিয়েছে  অভয়নগর উপজেলা ও পৌর স্বেচ্ছাসেবক দল। ধর্ষণ রোধ করতে ইসলামী আইন বাস্তবায়নের বিকল্প নেই: ছাত্রসেনা সীতাকুণ্ডের মানববন্ধনে বক্তারা চসিকের ৯ নং ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর জসিম আটক পতেঙ্গায় পুলিশের উপর হামলা আটক – ২ নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে মাইট্টে খাল খনন উদ্বোধন করলেন – মেয়র ডাঃ শাহাদাৎ রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতে বিএনপির ৩১ দফা কর্মশালা ও প্রতিনিধি সভা অনুষ্ঠিত

বন্দর থানা ও ইপিজেড থানা এলাকায় ‘ডার্ক রেস্টুরেন্ট’র আড়ালে হচ্ছে কি?

 

বন্দর থানা ও ইপিজেড থানা এলাকায় ‘ডার্ক রেস্টুরেন্ট’র আড়ালে হচ্ছে কি?

নিজস্ব প্রতিনিধি ঃঃ-

খাওয়া-দাওয়া নয়! অবৈধ মেলামেশাই যেন মূখ্য। আলো নয়, অন্ধকারই এখানখার বাস্তবতা। যেখানে তরুণ তরুণী থেকে শুরু করে অপ্রাপ্ত বয়স্ক কিশোর কিশোরীরা জোড়ায় জোড়ায় প্রবেশ করেন। আর ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় ব্যয় করে থাকেন।কখনও ইচ্ছায় আবার কখনও জোরপূর্বক সম্ভ্রম হারাতে হয় এখানে ঢুকলেই। এলাকাটি গার্মন্টস অধ্যুশিত হওয়ায় গ্রামের সহজ সরল মেয়েরা চাকরির জন্য এ এলাকায় আসলে তাদের কে চাকুরির প্রলোভন দেখিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় এই আলো আঁধারি রেস্টুরেন্টে গুলোতে । বলছি নগরীর বন্দর থানা ও ইপিজেড থানা এলাকার অন্ধকার রেস্টুরেন্টগুলোর কথা।


চলছে পবিত্র রমাদান মাস, সারা মুসলিম জাহান সিয়াম সাধনায় থাকলেও বন্দর থানা এলাকার এসব ডার্ক রেস্টুরেন্ট গুলোতে রমরমা ভাবে চলছে ধর্ষন, ও দেহ ব্যাবসা, সামনে আছে একটি ড্যাগে কিছু বিরিয়ানী, নিচতলায় কাস্টমারদের জন্য খোলামেলা থাকলেও সিড়ি দিয়ে উপরে উঠলেই বেড়া দেওয়া ছোট ছোট কামরা, সামনে আছে একটা টেবিল, বসার জন্য একটা মিডিয়াম লম্বা টুল। ঢুকলে পর্দাটা লাগিয়ে দিয়ে জানতে চাইবে খাবার কিছু লাগবে কিনা?
তারপর রাজত্ব তাদের। এভাবে ফ্রীপোর্ট এলাকায় গোল চত্তরটার দুইপাশে রয়েছে ৫/৬ টি ডার্ক রেস্টুরেন্ট,

রোজফ্লেভার চাইনিজ রেস্টুরেন্ট মালীক : জুয়েল ও তপু, ওভার ব্রীজের পাশে
ক্যাবিন ব্যবসার আডালে চাকুরী দেওয়া এবং ডেটিং এর নামে পর্দার আডালে ধর্ষণ করা হচ্ছে মেয়েদের । প্রতিদিন অসংক্ষ্যা মেয়ে ধর্ষিত হয়েও বুবা কান্নায় মুখ বুজে সইছে।

থানা পুলিশ জানলেও সেটা না জানার ভূমিকায়,,,
এসব ব্যবসার মালিকেরা জোরগলায় বলে এখানে কোটা দিয়ে ব্যবসা করছি, থানা,ডিবি, র‍্যাব, এমন কি গোয়েন্দা সংস্থার বিভিন্ন জনকে ম্যানেজ করে চালাচ্ছি। বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ প্রকাশ্যে তাদের অনৈতিক কর্মকান্ড চলছে কেমনে ??  যুক্ত আছে নামধারী দালাল প্রকৃতির তথাকথিত কিছু সাংবাদিকও।

রমাদান মাসে প্রকাশ্যে এসব ডার্ক রেস্টুরেন্টগুলো খোলা ও চলছে অনৈতিক কার্যকলাপ জানতে পেরে রোজ ফ্লেভার চাইনিজ রেস্টুরেন্টে প্রস্রাব করার নাম করে উপরে উঠলে গোপন ক্যামেরায় ধরা পড়ে তাদের অনৈতিক কর্মকান্ড। প্রথমে বিভিন্নভাবে ম্যানেজ করার চেষ্টা ব্যার্থ হয়ে, সাংবাদিকের সাথে গালিগালাজ পেট ফেড়ে ফেলবে, জানে মেরে ফেলবে, সবশেষে “চাঁদাবাজ” চাঁদাবাজি করতে আসছে বিভিন্ন অশ্লীল ভাষায় কথা বলে এবং নিউজ করে কি ( ) ছিঁড়তে পারি তা করে দেখাতে বলে।এব্যপারে দোকান মালিকের বড় ভাই নাসির চৌধুরীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা আরো অনেক আগে ঘর ছেড়ে দিতে বলেছি, কিন্তু সে ঘর ছাড়ছে না, এবং সে এখানে কোন অবৈধ কাজ চালাবে না এবং কোনও পর্দা থাকবে না খোলা মেলা চালাবে শর্তে আরোও একমাস বৃদ্ধি করেছে,কিন্তু পর্দা না থাকলেও নিয়ম বদলে নতুন রুপে কৌশল পাল্টে পুরোটা ধরে লাইট অপ কেউ উপরে উঠলে সংকেত দিলেই জ্বলে উঠে লাইট এবং ভিডিও ফুটেজ আছে জেনে তিনি বলেন, ঠিক আছে আমরা খোঁজখবর নিয়ে দেখি তারপর ব্যবস্থা নিবো।

রোজ ফ্লেভার চাইনিজ রেস্টুরেন্টের মালিক জুয়েল, ও তার ভাই অপু”র খুঁটির জোর কোথায় ?? মেইন রোডে প্রকাশ্যে এভাবে ডার্ক রেস্টুরেন্টে দেহ ব্যবসা চল্লেও প্রশাসনের নিরব ভুমিকা প্রশ্নবিদ্ধ,, এব্যাপারে বন্দর থানার অফিসার ইনচার্জ জাহিদুল কবিরের কাছে ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কোথায় চলছে বলেন এক্ষুনি আমি ফোর্স পাঠাচ্ছি এ ব্যাপারে কাওকে কোন ছাড় দেওয়া হবে না, এবং পরবর্তীতেও এধরণের কোথাও কোন খবর থাকলে দিবেন আমার থানা এলাকায় এগুলো চালাতে দিবো না আমি এক্ষুনি ব্যবস্থা নিচ্ছি

রমাদান মাসে এসব অনৈতিক কর্মকান্ড চলছে এবং এব্যপারে পদক্ষেপ কি জানতে চাইলে বন্দর জোনের ডিসি বলেন যেকোনো ধরনের অপরাধ মুলক কাজ চল্লে আমাদের কাছে খবর আসা মাত্রই সেখানে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে এক্ষুনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমি থানাকে বলে দিচ্ছি।

এলাকার রোজাদার মুসল্লী গন বলেন রোজার মাসে যারা এইসব পাপের সঙ্গে জড়িত আল্লাহ তাদের বিচার করুক আর প্রশাসন তাদেরকে এরেস্ট করুক,, এগুলো সোনাও পাপ,,,

রমাদান মাস সহ এইসব ডার্ক রেস্টুরেন্ট মিনি পতিতালয় স্থায়ীভাবে বন্ধ করার জোর দাবি জানায় স্থানীয়রা এবং ধর্মপ্রান মুসলমানেরা।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2023 Channel69tv.net.bd
Design & Development BY ServerNeed.com