মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০২:২৯ অপরাহ্ন

Notice :
সারা বাংলাদেশ ব্যাপী বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে..........চট্টগ্রাম অফিস: সৈয়দ নূর বিল্ডিং , এম এ আজিজ রোড, সিমেন্ট ক্রসিং, দক্ষিণ হালিশহর, চট্টগ্রাম।মোবাইল নাম্বারঃ ০১৯১১৫৩৩৩০৮, ০১৭১১৪৬৭৫৩৭, E-mail: gsmripon@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর অভিযানে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক। খাগড়াছড়িতে দুই দিনব্যাপী ঐতিহ্যবাহী বলী খেলা উদ্বোধন লোহাগাড়া ল্যাবরেটরী উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরুস্কার বিতরণী ও বর্ষবরণ অনুষ্ঠান সাতকানিয়ায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় অস্বাস্থ্যকর পন্য জব্দ৷ এলএস বাইকারস দের নিয়ে যাত্রা শুরু৷ ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে লোহাগাড়ায় মাঠে সাধারণ শিক্ষার্থীগন। লোহাগড়ায় শ্রীঘরে নগদ টাকা ও ইয়াবা জব্দ। লোহাগড়ায় দাখিল পরীক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ। প্রকাশ্যে ছুরি মেরে হত্যার মূল আসামি কে গ্রেফতার করেছে বন্দর থানা পুলিশ। সাতকানিয়ায় যুবকদের উদ্যোগে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত।

১৯ জানুয়ারি রায় ঘোষণার দিন আনোয়ারার হাইলধরের রিকসাচালক ইউছুফের খুনীদের ফাঁসি দাবী।

 

১৯ জানুয়ারি রায় ঘোষণার দিন
আনোয়ারার হাইলধরের রিকসাচালক
ইউছুফের খুনীদের ফাঁসি দাবী

মোঃ আব্দুল্লাহ চট্টগ্রাম থেকে ঃ

আনোয়ারা উপজেলার হাইলধর ইউনিয়নের মালঘর গ্রামের রিকসাচালক মোহাম্মদ ইউসুফের খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার দাবি করেছে তার পরিবার। হত্যা মামলার বাদী নিহতের ভাই মাওলানা মোহাম্মদ ইলিয়াছ খুনিদের ফাঁসি দাবি করেছেন। আগামী ১০ জানুয়ারি মামলাটির রায় ঘোষণার দিন ধার্য করা হয়েছে।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামীদের সাথে বাদী পক্ষের ভিটা বাড়ি সংক্রান্ত দীর্ঘদিনের বিরোধ ছিল। বিরোধের জের ধরে ২০০৭ সালের ৪ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টায় মোহাম্মদ ইউসুফ প্রতিদিনের মতো রিকসা চালিয়ে মালঘর বাজারে বদিউর রহমানের দোকানের সামনে উপস্থিত হলে আসামী মোহাম্মদ কাজলের নেতৃত্বে তাঁর সহযোগীরা মোহাম্মদ ইউসুফকে চোরা দ্বারা পেটে আঘাত করলে ইউসুফ মাটিতে পড়ে ছটফট করতে থাকে। ইউসুফকে প্রথমে আনোয়ারা হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর একই দিন রাত্রে ইউসুফ মারা যান। এতে ইউসুফের ভাই মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াছ বাদী হয়ে ১১ জনকে আসামী করে ২০০৭ সালের ৫ অক্টোবর আনোয়ারা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার নম্বর- ২০৫। মামলাটিতে ১ম তদন্তে ৭জনকে অব্যাহতি দিয়ে মোহাম্মদ কাজল, মোহাম্মদ শহিদ, শেকাব উদ্দিন ও সাইফুদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দেওয়া হয়। বাদী এই অভিযোগ পত্রের বিরুদ্ধে নারাজি দিলে মামলাটি পটিয়া সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার তোফায়েল আহমদ অধিকতর তদন্ত করেন। এই তদন্তেও এজাহারভুক্ত আসামী মোহাম্মদ কাজল, মোহাম্মদ শহিদ, মোহাম্মদ শেকাব উদ্দিন ও সাইফুদ্দিনের বিরুদ্ধে অপরাধ সত্য প্রমাণিত হলে অভিযোগ পত্র প্রদান করা হয়। অভিযোগপত্রের আসামীদের মধ্যে সাইফুদ্দিন জামিনে থাকলেও অপর আসামীগণ পলাতক রয়েছেন।
আগামী ১৯ জানুয়ারি মামলাটির রায় ঘোষণার দিন ধার্য করা হয়েছে। এ অবস্থায় চার্জশীটভুক্ত আসামীরা গ্রেফতার না হওয়ায় নিহতের পরিবারে উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। বাদী মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াছ অভিযোগপত্রের আসামীদের গ্রেফতারের জোর দাবি জানিয়েছেন। খুনীদের ফাঁসি দাবি করেছেন।

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2023 Channel69tv.net.bd
Design & Development BY ServerNeed.com