শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৩৬ অপরাহ্ন

Notice :
সারা বাংলাদেশ ব্যাপী বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে..........চট্টগ্রাম অফিস: সৈয়দ নূর বিল্ডিং , এম এ আজিজ রোড, সিমেন্ট ক্রসিং, দক্ষিণ হালিশহর, চট্টগ্রাম।মোবাইল নাম্বারঃ ০১৯১১৫৩৩৩০৮, ০১৭১১৪৬৭৫৩৭, E-mail: gsmripon@gmail.com
সংবাদ শিরোনাম:
বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশন নিহত তিন জনের জানাজা অনুষ্ঠিত সদরঘাট থানার অভিযানে দুই দস্যু গ্রেফতার সাংবাদিক রাশেদুল ইসলামকে হেনস্তাকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন সিএমপির চান্দগাঁও থানার অভিযানে জুয়া খেলার সরঞ্জাম ও নগদ টাকাসহ ২৩ জন জুয়াড়ি গ্রেফতার। গান গেয়ে গেয়ে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনার মূলহোতাসহ ৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পাঁচলাইশ মডেল থানা পুলিশ। হালিশহরে আন্তঃ একাডেমি কাপ ফাইনালের প্রস্তুতি ফুটবল ম্যাচে অনুর্ধ্ব -১৪ দলের জয় নওয়াপাড়ায় জলাবদ্ধতার সমাধান না হওয়ায় বন্ধ হয়ে গেছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাঠদান। চাঞ্চল্যকর ৬ বছরের কণ্যা শিশু ধর্ষণআসামি শফিকুল ইসলাম’কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব -৭ মামলার সিএমপি কমিশনারের প্রথম ‘ওপেন হাউজ ডে’-তে সেবা নিলেন ৮৪ জন সেবাপ্রত্যাশী। কম্বাইন্ড হিউম্যান রাইটস ওয়ার্ল্ড এর উদ্যোগে পাঞ ঞা জ্যোতি ভিক্ষু সংবর্ধিত

আজ বৈাদ্ধ ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব প্রবারণা পূর্ণিমা।

 

আজ বৈাদ্ধ ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব প্রবারণা পূর্ণিমা

বাবলু বড়ুয়া চট্টগ্রাম থেকে  ঃবৃহস্পতিবার (১ অক্টোবর)

বৈাদ্ধ ধর্মালম্বীদের সবচেয়ে বড় সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উৎসব প্রবারণা পূর্নিমা আজ। প্রবারণা পূর্ণিমা মূলত, পূজনীয় বৌদ্ধ ভিক্ষুদের অনুষ্ঠান। বৌদ্ধ ভিক্ষুদের অনুষ্ঠান সত্ত্বেও ইহা এখন বৌদ্ধ গৃহীদের শ্রেষ্ঠতম সামাজিক,ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। প্রবারণা শব্দের অর্থ হলো আত্মনিবেদন করা। তাই বৌদ্ধ ভিক্ষুরা আষাঢ়ী পূর্ণিমা থেকে আশ্বিনী পূর্ণিমা পর্যন্ত তিন মাস ব্যাপী বিহারে থাকবেন সেখানে বর্ষাব্রত পালন করবেন, সে বিহারে থেকে জ্ঞান চর্চা করবেন। প্রবারণাকে বৌদ্ধরা চট্টগ্রামে বড় ছাদাং ও বলে থাকে, এর অর্থ হলো বড় উপোস দিবস। উপোস হলো গৃহীদের চব্বিশ ঘণ্টার জন্য অষ্টশীলব্রত পালন করা।

এদিনে সকালে বৌদ্ধ নর-নারীরা বিহারে পরিষ্কার পোষাক। পরিধান করে,বুদ্ধকে পূজা দেয়,ভিক্ষুসংঘকে আহার্য দান করেন, পঞশীল ও অষ্টশীল পালন করেন, বিহারে ধ্যান সমাধি ও ধর্মালোচনা হয়। বৌদ্ধদের ঘরে ঘরে এ দিনে ভালো রান্না-বান্না হয়। অতিথিদের পায়েশ আপ্যায়ন করা হয়। সন্ধ্যায় প্রধান আকর্ষন হলো প্রত্যেক বিহারে বিহারে আকাশ প্রদীপ অর্থাৎ ফানুস উত্তলোন করা হয়। ফানুস উত্তলোনের উদ্দেশ্য হলো আকাশে ভাসমান গৌতম বুদ্ধের পবিত্র কেশ ধাতুকে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করে বন্দনা বা প্রার্থণা করা। “সব্বেসত্বা সুখিতাহন্তো- জগতের সকল প্রাণী সুখী হোক”!

আপনার সামাজিক মিডিয়া এই পোস্ট শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2023 Channel69tv.net.bd
Design & Development BY ServerNeed.com